সোহেল রানা তানোর প্রতিনিধি।
রাজশাহী তানোর মুন্ডুমালা পৌরসভায় আশা প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তা তহবিল থেকে বঞ্চিত অসহায় দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ক্ষোভ।
এতে করে মুন্ডুমালা পৌরসভার মেয়র রাব্বানীর অনিয়ম-দুর্নীতির তদন্ত দাবি করেছে মুণ্ডুমালা পৌরো এলাকাবাসী।
জানা গেছে দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়া মহামারী করোনা ভাইরাস দুর্দিনে অসহায় দরিদ্রদের মাঝে আসা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তা তহবিল পৌর এলাকার অসহায় এলাকার অসহায় তহবিল পৌর এলাকার অসহায় এলাকার অসহায় দরিদ্রদের মাঝে সঠিকভাবে বন্টন না করে স্বজনপ্রীতি করেছেন রাব্বানী বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করেছে । এতে করে মুণ্ডুমালা পৌরসভার অসহায় মানুষেরা প্রধানমন্ত্রীর মানবিক তহবিল থেকে বঞ্চিত হাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে সুবিধা বঞ্চিত ব্যক্তিরা। যার ফলে মেয়র রাব্বানির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠেছে পৌরবাসী।
এলাকাবাসীর অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে রাব্বানী তার তার রাব্বানী তার তার অনুগত সাইদুর রহমান ও তার নিজস্ব কাউন্সিলরদের দিয়ে প্রধানমন্ত্রী মানবিক সহায়তা তহবিল প্রকৃত অসহায় দরিদ্রদের না দিয়ে মেয়র ব্যক্তিগত নিজের আত্মীয় স্বজন দের তালিকা করে সহায়তা প্রদান করেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। এমনকি মেয়র রাব্বানী তার কাউন্সিলরদের দিয়ে মৃত মানুষের নামের তালিকা তৈরি করে তাদেরকে মানবিক সহায়তা দিয়েছেন বলেও জানা গেছে। তবে মেয়র রাব্বানীর এসব অনিয়ম দুর্নীতি নিয়ে একাধিকবার টিএমসি তদন্ত করলেও কোন সুরাহা হয়নি হয়নি।
উল্লেখ্য যে পৌর নির্বাচনের আগে যে প্রতিশ্রুতি গুলো গুলো জনগণের মাঝে দিয়েছিলেন তা এক কানাকড়িও কানাকড়িও বাস্তবায়ন হয়নি কিছু কিছু ক্ষেত্রে কাজ না করেও বিল তুলে খেয়ে নিয়েছে তুলে খেয়ে নিয়েছে সে প্রমাণ দৃশ্যমান মুন্ডুমালা পৌর শহরের এক খেটে খাওয়া দিনমজুর জানান শুধু টেলিভিশনে দেখি সরকার থেকে অনেক কিছুই পৌরসভায় আসছে কিন্তু এগুলো কোথায় যাচ্ছে কে পাচ্ছে আমরা চোখ দিয়ে দেখতে পাই না না রাব্বানী ভাই তো ঠিকঠাক মেয়রের দায়িত্ব পালন করতে পারে না না না পালন করতে পারে না না দায়িত্ব পালন করতে পারে না না না দায়িত্ব পালন করতে পারে না না না মেয়রের দায়িত্ব পালন করতে পারে না না না পালন করতে পারে না না দায়িত্ব পালন করতে পারে না না না সামনে না কি এমপি হবে বলে ঘোষণা দিচ্ছেন এটা পুরো হাস্যকর কথা যে কিনা ১০ বছরে নিজের পৌরসভার বাউন্ডারি দিতে পারেনি ।
সে আবার এমপি হয়ে কিভাবে তানোর- গোদাগাড়ী মানুষের সেবা করবে তবে গত তানোর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে রাব্বানী ছোট ভাই তানোর উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি শরিফুল ইসলাম প্রথমে নৌকার প্রার্থী হন নৌকা প্রতীক না পেয়ে ওয়াকাস পার্টির প্রতীক হাতুড়ি নিয়ে ভোট করেন আর সেই ভোটে পুরা লিড দেন দেন গোলাম রাব্বানী। আমরা জানিনা সে শত বছরের শত বছরের রাজনীতি পরিচয় দেয় তাহলে হঠাৎ করে সে কেন ওয়াকাস পার্টির সাথে যোগ দিলেন ।
এখন তো আমার মনে হয় আগামী আমার মনে হয় আগামী পৌরসভা নির্বাচনে সে পৌরসভা তে নির্বাচন করতে পারবে না কারণ কারণ না কারণ নির্বাচন করতে পারবে না কারণ কারণ না কারণ এলাকাবাসী তার কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
তানোর উপজেলা আ:লীগ যুবলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক ও মুণ্ডুমালা ৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাহিদ হাসান বলেন,,আসলে তানোর উপজেলার সাবেক সভাপতি গোলাম রাব্বানী ও গুটি কয়েকটি নেতাকর্মীকে নিয়ে নেতাকর্মীকে নিয়ে সে উঠে পড়ে লেগেছে তানোর থানা আওয়ামী লীগ সহ সংগঠন কিভাবে তছনছ কিভাবে তছনছ কিভাবে তছনছ সহ সংগঠন কিভাবে তছনছ কিভাবে তছনছ তছনছ করা যায়।
তবে এভাবে আর চলতে দেওয়া যায় না দলকে নিয়ে যে খেলা করবে তার বিচার তানোরের মানুষ করবে আগামী পৌর নির্বাচনের পর রাব্বানীর রাজনীতির ইতি ঘটতে যাচ্ছে সেই কথাই টের পেয়ে নানান ফন্দি আকছে গোলাম রাব্বানী।
উল্লেখ্য যে পৌরসভার ৬ জন পুরুষ কাউন্সিলর ও একজন একজন মহিলা কাউন্সিলর মুন্ডুমালা পৌর মেয়র গোলাম রাব্বানী কে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন।