নিজস্ব প্রতিবেদক
ঈদের দিন কর্মক্ষেত্রেই দিন কাটছে চিকিৎসক, পুলিশ ও গণমাধ্যমকর্মীদের
করোনা মহামারিতে তাদের দিন কেটেছে কর্মক্ষেত্রে। ঈদের দিনও থেমে নেই কর্মযজ্ঞ। বলছি চিকিৎসক, পুলিশ কিংবা গণমাধ্যমকর্মীদের কথা। উৎসবের দিনটিতেও আত্মীয় স্বজনদের দূরে রেখে যারা অবিচল কর্তব্যের প্রতি।
সবার জীবনে ঈদ মানে আনন্দ নয়। জননী যখন শয্যাশায়ী, উৎসব তখন ম্রিয়মান। বরং উচ্ছ্বাস ত্যাগ করে মায়ের সেবাই আজিমের কাছে হয়ে ওঠে মুখ্য।
মায়ের সুস্থতার হাসি দেখতে ১৩ জুলাই থেকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রীতিমতো যুদ্ধ করছেন কিশোরগঞ্জের এই মানুষ। শুধু আজিমই কেন? হাসপাতালের প্রতিটি বিছানাই যেনো একেটি ধূসর গল্প।
রোগীর সেবায় নিজেদের ঈদ বিসর্জন দেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। পরিবার দূরে রেখে সময় কাটে রোগীদের সাথে।
কি বৃষ্টি, কি রোদ? ঈদের দিন রুটিন দায়িত্বে বরং যোগ হয় বাড়তি শ্রম। সাধারণের ঈদ নিরাপদ করতে নিজেদের ঈদ জলাঞ্জলি দিয়ে চলেছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
আর ঈদের আনন্দ বার্তাসহ দেশ-বিদেশের সব খবর হাতের মুঠোয় পৌঁছে দিচ্ছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। বিপদ-আপদ সব ছাপিয়ে তথ্য সংগ্রহে যারা নিজেরা ক্লান্তহীন। ঈদের ছুটি পাওয়া যাদের কাছে দুষ্প্রাপ্য।
ঈদের দিনেও কর্মব্যস্ত দিন কাটে চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ বেশ কিছু পেশার মানুষের। শুধু জীবিকার তাগিদে নয় মানুষকে ভালোবেসেই সেবার ব্রত যাদের