নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন বেড়াইদেরচালা গ্রামে জোরপূর্বক অন্যের জমি দখলের পাঁয়তারা চলছে। মোঃ আজহার আলী আলী প্রধান গং পৈতৃক ওয়ারিশ ও ক্রয় সূত্রে আর এস ৫৫৭ও ১১৬ নং খতিয়ানে ৬৮৬৯ নং আরএস দাগে ৪৭১শতাংশ জমি ও হাজী শহিদুল্লাহ গং একই খতিয়ান৬৪৩৯ নং আর এস দাগে ৫৮ শতাংশ জমি বিগত ৬০/৬৫বৎসর পুর্ব হতে ভোগ দখলে নিয়ত আছেন।এস এ খতিয়ান১১৮৮,১১৮২ ও ৯৭ এস এ দাগ ৯৬৪ও ৯৬২। বহেরারচালা গ্রামের মৃত কুদ্দুছ আলীর ছেলে নছ মিয়া ২০০২ সালে বিভিন্ন খতিয়ান ও দাগ উল্লেখ করে আদালতে একটি মামলা করেন অবশেষে ১৩ নভেম্বর ২০১৪ ইং তারিখে উক্ত মামলার রায় পায়। পক্ষান্তরে হাজী শহীদুল্লাহ প্রধানগং উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে মহামান্য হাইকোর্টে আপিল করেন যার নং ৩৫৮২/২০১৬। আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায় নস মিয়া ও তার সহযোগী বেড়াইদেরচালা গ্রামের ফরিদ উদ্দিনের স্ত্রী রুকিয়ার দেখানো কথিত মতে নজ মিয়া গ্রহীতা হয়ে নালিশি জমির বিভিন্ন দাগ খতিয়ান থেকে দুটি সাফ কবলা ও দুটি রেজিস্ট্রি বায়না করেন সাব কবলা দলিলের নাম্বার যথাক্রমে ৭৭৮০ তাং ২৮/৭/২০১৯ ও ১১৩৫০ তাং১০/৯/২০১৮। রেজিস্ট্রি বায়না নামা দলিল নং ৫৩২১তাং২৯/৫/২০১৯ ও ৫৩২২ তাং ২৯/৫/২০১৯। আদালতে মামলা চলমান থাকায় নছমিয়া আইন অমান্যকারী হিসেবে আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যাচ্ছে হাইকোর্টের আপিল মামলার শুনানি করার ক্ষেত্রে আদালত কর্তৃক নছ মিয়াকে একাধিকবার নোটিশ জারি করলেও সে কোন জবাব প্রদান না করে তার অসৎ উদ্দেশ্য হাসিল করার ক্ষেত্রে লিপ্ত রয়েছেন নছ মিয়ার নালিশী সম্পত্তিতে আজহার গং ও শহীদুল্লাহ গং প্রত্যেক দাগ ও খতিয়ানে ভোগ দখলকার নিয়ত আছেন। আরএস ৬৪৩৭ নং দাগে আজহার গং সহ যারা জমি ক্রয় করেছেন প্রত্যেক দলিলেই টাকার বিনিময়ে নছ মিয়া চিনাস সাক্ষী হয়েছেন। উল্লেখ্য নছ মিয়ার নালিশি সম্পত্তিতে আর এস৬৮৬৯ দাগটি মামলার আরজিতে নেই। বরং নছ মিয়া এই দাগের জমি জোরপূর্বক দখল করার পাঁয়তারা করে যাচ্ছে। নছ মিয়া ও তার সঙ্গীদের এই সমস্ত অন্যায় মূলক জোরপূর্বক জমি দখলের হাত থেকে অসহায় মানুষদের রক্ষা করতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সহ সকল প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন ভুক্তভোগী পরিবার।নছু মিয়ার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।