ভান্ডারিয়া (পিরোজপুর) প্রতিনিধিঃ
ভান্ডারিয়া উপজেলার ৭৩নং পূর্ব ভান্ডারিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা সৌখিন বিশ্বাস তিনি বিদ্যালয় অনুপস্থিত থেকে ও উপস্থিত।
বুধবার সকালে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী প্রাথমিক বিদ্যালয় খুল্লেও ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা সৌখিন বিশ্বাস স্কুল খোলার আগের দিন রাতে বিদ্যালয় হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে রাখেন। কিন্তু ওই বিদ্যালয়ের পিয়ন মোঃ কামাল হোসেন বলেন তিনি সকাল সাড়ে সাতটায় বিদ্যালয়ের ঝাড়ু দেয়ার জন্য আসে এসময় সহকারী শিক্ষক সৌখিন বিশ্বাস উপস্থিত হয়ে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে বিদ্যালয় ত্যাগ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উক্ত শিক্ষার বিষয় কিছুই জানে না বলে জানান। কিন্তু বিদ্যালয় সংবাদ কর্মীদের উপস্থিত হলে তখন প্রধান শিক্ষকের টনক নড়ে। ওই প্রধান শিক্ষক সংবাদ কর্মীর সামনে সহকারী শিক্ষকা ফোন করলে তিনি জানান আমি একটু বাহির আছি কিছু সময় পরে আসব।
এ প্রতিবেদক সহকারী শিক্ষিকার সাথে অভিভাবক সেজে কথা বললে আমি কোথায় আছি আপনাকে বলতে হবে নাকি? আপনার কিছু জানার থাকলে প্রধান শিক্ষকের সাথে কথা বলেন। পরবর্তিতে সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পরে বলেন আপনি আমার বিরুদ্ধে নিউজ করবেন যা খুশি লিখে দেন লিখলে আমার কিছুই করতে পরবেনা। আমার শোকাজ হবে একদিনের বেতন কাটবে এর বেশী কিছু হবে না? আমি এসবের কিছু বয় পাই না।
পিরোজপুর একটি মামলায় আদালতে হাজিরা দিয়ে থাকেন কিন্তু বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খালেদা মাসতুর তিনি এ বিষয় কিছু জানেন না। কিন্তু বিদ্যালরে যথা নিয়মে ক্লাশ শুরু হলেও ওই শিক্ষক বিদ্যালয় এ রির্পোট লেখা পর্যন্ত বিদ্যালয় ফিরে আসে নি।
এ বিষয় উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ নাসির উদ্দিন খলিফা বলেন বিষয়টি আমি শুনেছি। এটা কোন নিয়মের মধ্যে নাই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান।