-
- জাতীয়, ময়মনসিংহ, সারা দেশ
- ভালুকায় মাদ্রাসার শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন।
- আপডেট টাইম : এপ্রিল, ১০, ২০২২, ১১:৫৩ অপরাহ্ণ
- 203 বার পঠিত
ভালুকায় মাদ্রাসার শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন বন্ধের
প্রতিবাদে মানববন্ধন
নিজেস্ব প্রতিবেদন।
ভালুকা (ময়মনসিংহ) উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নজরুল ইসলাম কর্তৃক ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার কাতলামারী ইসলামীয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন বন্ধের প্রতিবাদে ও অবিলম্বে বেতন ভাতা প্রদান এবং সাময়িক বরখাস্তকৃত সুপার মোফাজ্জল হককে অপসারণের দাবিতে রোববার দুপুরে প্রতিষ্ঠানের সামনে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা,শিক্ষক-কর্মচারী,শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীরা ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন করেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, বীরমুক্তিযোদ্ধা আলতাফ হোসেন,স্থানীয় ইউপি সদস্য আবুল কাশেম ফকির, কাতলামারী ইসলামীয়া দাখিল মাদ্রাসার সাবেক সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন মজনু,প্রতিষ্ঠানের শিক্ষিকা সাবিকুন নাহার প্রমুখ।
বক্তারা অভিযোগ করেন,উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার অবৈধভাবে প্রতিষ্ঠানের বেতন ভাতা বন্ধ রাখায় শিক্ষক কর্মচারীরা বর্তমানে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। বেতন ভাতা না পাওয়ায় পবিত্র রমজান মাস ও আসন্ন ইদুল ফিতর উদযাপন করা তাদের পরিবারের কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়বে।
কাতলামারী ইসলামীয়া দাখিল মাদ্রাসার সাবেক সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন মজনু বলেন, প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের পোষকের টাকা,শিক্ষকদের টিউশন ফি আতœসাত ও প্রতিষ্ঠানে যোগদানের পর থেকে প্রতিষ্ঠানের কোনো অর্থনৈতিক হিসাব না দেয়াসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সুপার মোফাজ্জল হককে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নজরুল ইসলাম জানান, সাময়িক বরখাস্ত সুপার মোফাজ্জল হক জেলা প্রশাসক বরাবর একটি অভিযোগ দিলে অভিযোগটি ইউএনও স্যার আমাকে তদন্ত দিলে আমি তদন্ত করে একটি প্রতিবেদন দাখিল করি। সুপারকে যে ভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে সেটি সঠিক ছিল না। তাই আমি অগ্রণী ব্যাংক ভালুকা শাখাকে ভারপ্রাপ্ত সুপারকে বাদ দিয়ে সুপারের স্বাক্ষরে বেতন দেয়ার জন্য চিঠি দিয়েছি। জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত কর্মকর্তা হিসাবে আপনি(উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার) এ জাতীয় চিঠি দেয়ার অধিকার রাখেন কি না? প্রশ্ন করা হলে,তিনি কোনো সদোত্তর দিতে পারেন নি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সালমা খাতুন জানান, বিষয়টি নিয়ে আমি ডিসি স্যারকে ফোন করবো। দুই/এক দিনের মাঝেই উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে নিয়ে বসে একটি সিদ্ধান্ত নিবো কি করা যায়।
এই ক্যাটাগরীর আরো খবর
- জুলাই-আগস্ট হত্যা মামলায় কাউন্সিলর মামুন মণ্ডল গ্রেফতার
- নওগাঁয় বিএমএসএফ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে ফুলের শুভেচ্ছা
- সাবেক প্রেমিকের ছুরিকাঘাতে বর্তমান প্রেমিকের মৃত্যু
- ছাত্রীকে ইভটিজিং করায় যুবকের কারাদণ্ড
- জমে উঠেছে কালীগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী ‘জামাই মেলা
- শ্রীপুরের ড্রাম ট্রাক চাপায় নিহত -১
- সাংবাদিকদের অধিকার কেবল রাষ্ট্রই নিশ্চিত করতে পারে: বিএমএসএফ খুলনা প্রতিনিধি : সাংবাদিকদের অধিকার কেবল রাষ্ট্রই নিশ্চিত করতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আহমেদ আবু জাফর। শনিবার ১১ জানুয়ারী বিকালে খুলনা মহানগরীর বয়রায় একটি রেষ্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত আন্ত: জেলা বৈঠকে তিনি একথা বলেন। তিনি বলেন, গণমাধ্যম শিল্প রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। আর এ শিল্পের সাথে জড়িত সাংবাদিকদের ভালো-মন্দ রাষ্ট্রেরই দেখা উচিত। কিন্তু দেশ গঠনের ৫৪ বছর পার হলেও সাংবাদিকরা যেই তিমিরে ছিলো সেই তিমিরে রয়ে গেছে। তাদের ভাগ্যোন্নয়ন ঘটেনি বরং জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিটি মুহূর্ত তারা দেশ, সমাজ ও রাষ্ট্রের পক্ষে কাজ করে চলছে। রাষ্ট্রযন্ত্র তাঁদের কথা ভাবছেনা। নিউনেশনের প্রবীন সাংবাদিক ইকরামুল কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ খায়রুল আলম, বাগেরহাট প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও বিএমএসএফের জেলা শাখার সম্পাদক মো: কামরুজ্জামান, কেন্দ্রীয় নেতা মাহবুবুর রহমান মুরাদ, কেন্দ্রীয় নেতা শাহাদাত হোসেন শাওন, কেন্দ্রীয় নেতা রহিম রানা, বাংলাদেশ বেতারের ইফফাত সানিয়া ন্যান্সি, বার্তা বাজারের খুলনা প্রধান আল মাসুম খান, নিজাম উদ্দিন স্বাধীন প্রমূখ। বৈঠকে প্রস্তাব সমর্থনের মাধ্যমে ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি খুলনা জেলা শাখার কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে বাংলাদেশ বেতারের ইফফাত সানিয়া ন্যান্সিকে আহবায়ক, বাতর্তা বাজারের আল মাসুম খানকে সদস্য সচিব করা হয়েছে। বৈঠকে নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম সাংবাদিকদের কল্যাণে, অধিকার এবং মর্যাদা প্রতিষ্ঠার চৌদ্দ দফা দাবি নিয়ে কাজ করছে। বিএমএসএফের দীর্ঘ এক যুগের পথচলা ছিলো ঐতিহ্য, সংগ্রামের এবং দাবি আদায়ে কাজ করা অনেকটা সফল হয়েছে। বিশেষ করে সাংবাদিক নির্যাতনের বিরুদ্ধে আমরা সোচ্চার থাকার চেষ্টা করছি। বিএমএসএফ মাঠের সাংবাদিকদের সঙ্গে নিয়ে ১৪ দফা দাবি আদায়ে জেলা-উপজেলা ও কেন্দ্রে নানা ধরনের সভা, প্রতিবাদ সভা, সমাবেশ ও প্রতিবাদ সমাবেশ, চা-চক্র, ভার্চুয়াল সভা, সেমিনার, প্রশিক্ষণ, বিজয় শোভাযাত্রা ও বাৎসরিক মিলনমেলা আয়োজন, জাতীয় গণমাধ্যম সপ্তাহ উদযাপন , সাংবাদিকদের মূখপত্র মিডিয়া ক্যানভাস ম্যাগাজিন প্রকাশ, জার্নালিস্ট শেল্টার হোম, সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি, বাংলাদেশ গঠন করে নানা ভাবে পাশে থেকে সমন্বয়, প্রতিবাদে কাজ করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। ১০-১১-১২ জানুয়ারী খুলনা বিভাগের আওতায় ১০টি জেলায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আন্ত:বৈঠকের মাধ্যমে বিভাগীয় কমিটি গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। আগামীকাল বিকেলে কুষ্টিয়ায় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
- ডিএমপির জ্যাকেটসহ পুলিশের ভুয়া সদস্য আটক
- গার্মেন্ট শ্রমিককে নির্যাতন, মুক্তিপণ চেয়ে ধর্মবোনকে ডেকে নিয়ে গণধর্ষণ
- গোমস্তাপুরে নার্সের অবহেলায়া শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ, তিন নার্স সাময়িক বরখাস্ত