-
- আন্তর্জাতিক, তথ্য-প্রযুক্তি, সারা দেশ
- পোশাক খাতের অব্যাহত প্রবৃদ্ধির জন্য শ্রম অধিকার গুরুত্বপূর্ণ: পিটার হাস
- আপডেট টাইম : ডিসেম্বর, ৮, ২০২৩, ৭:৫৪ অপরাহ্ণ
- 155 বার পঠিত
মো: আব্দুল বাতেন বাচ্চু :
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের অব্যাহত প্রবৃদ্ধি ও স্থায়িত্বের জন্য আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী শ্রম অধিকার নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র তৈরি পোশাক শিল্প ও এর বাইরে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত শ্রম অধিকারকে এগিয়ে নিতে বাংলাদেশের বেসরকারি খাত ও অন্যান্য অংশীজনদের সঙ্গে কাজ আরও গভীর করতে আগ্রহী। এই খাতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে চায়।
তুলা দিবস ২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) এমন মন্তব্য করেন।
রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, তৈরি পোশাক খাতের জন্য সাম্প্রতিক ন্যূনতম মজুরি পর্যালোচনা একটি বস্তুনিষ্ঠ, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং প্রমাণ ভিত্তিক জাতীয় মজুরি নীতির সুস্পষ্ট প্রয়োজনীয়তা প্রদর্শন করেছে, যা গার্মেন্টস শ্রমিকদের মুখোমুখি গুরুতর অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন এবং বাংলাদেশে পরিচালিত মার্কিন কোম্পানিগুলোর জন্য একটি স্থিতিশীল ও প্রত্যাশিত পরিচালনায় ইতিবাচক পরিবেশের জন্য শক্তিশালী শ্রম আইন বাস্তবায়ন জরুরি। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের অব্যাহত প্রবৃদ্ধি ও স্থায়িত্বের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়টি নিশ্চিত করতেই যুক্তরাষ্ট্র মিশনকে শ্রম অধিকারের দিকে মনোনিবেশ করায়।
এমন সময় গত ১৬ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন শ্রম ইস্যুতে বিশ্বব্যাপি যে নতুন নীতির ঘোষণা করেন তা উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, এই নতুন বৈশ্বিক শ্রম নীতি সকল মার্কিন সরকারি সংস্থাগুলোকে সরকার, শ্রম সংগঠন, ট্রেড ইউনিয়ন, সুশীল সমাজ এবং বেসরকারি খাতের সঙ্গে সংগঠন এবং সম্মিলিত দরকষাকষির স্বাধীনতার অধিকার প্রচার ও সুরক্ষার জন্য সম্পৃক্ততা জোরদার করার আহবান জানিয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দুর্দান্ত অংশীদার এবং মার্কিন তুলার দুর্দান্ত গ্রাহক হওয়ার জন্য আমি আবারও সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। আমি আশা করি এই ইভেন্টটি সকলের জন্য উপকারি হবে এবং আপনাদের ব্যবসায় মার্কিন তুলা অন্তর্ভুক্ত করার সুবিধাগুলো সম্পর্কে সকলকে আরো বেশি শেখাবে।
এই ক্যাটাগরীর আরো খবর
- জুলাই-আগস্ট হত্যা মামলায় কাউন্সিলর মামুন মণ্ডল গ্রেফতার
- নওগাঁয় বিএমএসএফ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে ফুলের শুভেচ্ছা
- সাবেক প্রেমিকের ছুরিকাঘাতে বর্তমান প্রেমিকের মৃত্যু
- ছাত্রীকে ইভটিজিং করায় যুবকের কারাদণ্ড
- জমে উঠেছে কালীগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী ‘জামাই মেলা
- শ্রীপুরের ড্রাম ট্রাক চাপায় নিহত -১
- সাংবাদিকদের অধিকার কেবল রাষ্ট্রই নিশ্চিত করতে পারে: বিএমএসএফ খুলনা প্রতিনিধি : সাংবাদিকদের অধিকার কেবল রাষ্ট্রই নিশ্চিত করতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আহমেদ আবু জাফর। শনিবার ১১ জানুয়ারী বিকালে খুলনা মহানগরীর বয়রায় একটি রেষ্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত আন্ত: জেলা বৈঠকে তিনি একথা বলেন। তিনি বলেন, গণমাধ্যম শিল্প রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। আর এ শিল্পের সাথে জড়িত সাংবাদিকদের ভালো-মন্দ রাষ্ট্রেরই দেখা উচিত। কিন্তু দেশ গঠনের ৫৪ বছর পার হলেও সাংবাদিকরা যেই তিমিরে ছিলো সেই তিমিরে রয়ে গেছে। তাদের ভাগ্যোন্নয়ন ঘটেনি বরং জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিটি মুহূর্ত তারা দেশ, সমাজ ও রাষ্ট্রের পক্ষে কাজ করে চলছে। রাষ্ট্রযন্ত্র তাঁদের কথা ভাবছেনা। নিউনেশনের প্রবীন সাংবাদিক ইকরামুল কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ খায়রুল আলম, বাগেরহাট প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও বিএমএসএফের জেলা শাখার সম্পাদক মো: কামরুজ্জামান, কেন্দ্রীয় নেতা মাহবুবুর রহমান মুরাদ, কেন্দ্রীয় নেতা শাহাদাত হোসেন শাওন, কেন্দ্রীয় নেতা রহিম রানা, বাংলাদেশ বেতারের ইফফাত সানিয়া ন্যান্সি, বার্তা বাজারের খুলনা প্রধান আল মাসুম খান, নিজাম উদ্দিন স্বাধীন প্রমূখ। বৈঠকে প্রস্তাব সমর্থনের মাধ্যমে ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি খুলনা জেলা শাখার কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে বাংলাদেশ বেতারের ইফফাত সানিয়া ন্যান্সিকে আহবায়ক, বাতর্তা বাজারের আল মাসুম খানকে সদস্য সচিব করা হয়েছে। বৈঠকে নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম সাংবাদিকদের কল্যাণে, অধিকার এবং মর্যাদা প্রতিষ্ঠার চৌদ্দ দফা দাবি নিয়ে কাজ করছে। বিএমএসএফের দীর্ঘ এক যুগের পথচলা ছিলো ঐতিহ্য, সংগ্রামের এবং দাবি আদায়ে কাজ করা অনেকটা সফল হয়েছে। বিশেষ করে সাংবাদিক নির্যাতনের বিরুদ্ধে আমরা সোচ্চার থাকার চেষ্টা করছি। বিএমএসএফ মাঠের সাংবাদিকদের সঙ্গে নিয়ে ১৪ দফা দাবি আদায়ে জেলা-উপজেলা ও কেন্দ্রে নানা ধরনের সভা, প্রতিবাদ সভা, সমাবেশ ও প্রতিবাদ সমাবেশ, চা-চক্র, ভার্চুয়াল সভা, সেমিনার, প্রশিক্ষণ, বিজয় শোভাযাত্রা ও বাৎসরিক মিলনমেলা আয়োজন, জাতীয় গণমাধ্যম সপ্তাহ উদযাপন , সাংবাদিকদের মূখপত্র মিডিয়া ক্যানভাস ম্যাগাজিন প্রকাশ, জার্নালিস্ট শেল্টার হোম, সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি, বাংলাদেশ গঠন করে নানা ভাবে পাশে থেকে সমন্বয়, প্রতিবাদে কাজ করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। ১০-১১-১২ জানুয়ারী খুলনা বিভাগের আওতায় ১০টি জেলায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আন্ত:বৈঠকের মাধ্যমে বিভাগীয় কমিটি গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। আগামীকাল বিকেলে কুষ্টিয়ায় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
- ডিএমপির জ্যাকেটসহ পুলিশের ভুয়া সদস্য আটক
- গার্মেন্ট শ্রমিককে নির্যাতন, মুক্তিপণ চেয়ে ধর্মবোনকে ডেকে নিয়ে গণধর্ষণ
- গোমস্তাপুরে নার্সের অবহেলায়া শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ, তিন নার্স সাময়িক বরখাস্ত