করোনা:বাগেরহাটে কারাগার ৪৮ কারাবন্দি মুক্তি পেতে পারে শেখ সাইফুল ইসলাম কবির.সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার,বাগেরহাট:করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে করোনা পরিস্থিতিতে কারাবন্দিদের মুক্তির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সেই অংশ হিসেবে বাগেরহাট কারাগারের বিভিন্ন পর্যায়ের মুক্তির জন্য ৪৮ কারাবন্দির তালিকা কারা অধিদপ্তরে পাঠিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এদের মধ্যে ২০ বছরের উপরে সাজাভোগ কারী কয়েদি ১১ জন, ৬ মাস সাজা হওয়া ১৫ জন এবং এক বছর সাজা হওয়া ১৬ জন, লঘুদন্ডপ্রাপ্ত একজন এবং বিভিনś পর্যায়ের সাজাপ্রাপ্ত ৫জন কারাবন্দি রয়েছেন।কারা অধিদপ্তর এই তালিকা সরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠাবেন।সরাষ্ট্রমন্ত্রলায়রের অনুমোদন সাপেক্ষে তারা যে কোন দিন মুক্তি পেতে পারেন বলে জানিয়েছেন কারা কর্তৃপক্ষ। শনিবার (১১ এপ্রিল) দুপুরে বাগেরহাট কারাগারের জেলার এসএম মহিউদ্দিন হায়দার বলেন, করোনা ভাইরাসজনিত কারণে সরকারের নেয়া উদ্যোগের অংশ হিসেবে আমরা ৪৮ জন কয়েদির তালিকা পাঠিয়েছি। কারা অধিদপ্তর থেকে এই তালিকা সরাষ্ট্র মন্ত্রলায়ে পাঠানো হবে। সরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের অনুমতি সাপেক্ষে তাদের মুক্তি দেওয়া হবে। কারা সূত্র জানিয়েছে, কারাগারে ঢোকার ক্ষেত্রে মূল ফটকে হাত-মুখ ধোয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। নতুন বন্দিদের পোশাক এবং মাস্ক দেওয়া হচ্ছে। নতুন বন্দিদের কারাগারের ভেতরে আইসোলেশন ওয়ার্ডে নেওয়া হচ্ছে। সেখানে নির্ধারিত সময় থাকার পর অন্য বন্দিদের সাথে থাকার সুযোগ পাবেন তারা। কোনো কয়েদি বা হাজতির সর্দি, কাশি, জ্বর, মাথাব্যথাসহ সন্দেহজনক উপসর্গ দেখা দিলে তাদের আলাদা থাকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বন্দিদের ওয়ার্ডের বাইরে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে জীবানুনাশক ছিটানো হচ্ছে। পরিচ্ছন্নতার জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডের দরজায় রাখা হয়েছে সাবান ও পানি। বাগেরহাট জেলা কারাগারে ৩৮০ জন পুরুষ ও ২০ জন নারী মোট ৪‘শ বন্দীর ধারণ ক্ষমতা রয়েছে।বর্তমানে এই কারাগারে ৭‘শ জন বন্দি রয়েছে। যার মধ্যে ৬‘শ ৬৩জন পুরুষ এবং ৩৭ জন নারী বন্দি রয়েছে।এদের দেখভালের জন্য প্রধানকারা রক্ষী, কারারক্ষী , সুবেদার, হাবিলদারসহ ৮৮ জন রয়েছেন। এছাড়াও জেল সুপার, জেলারসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা রয়েছেন।তিনি আরো বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে আমরা সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছি। নতুন কোনো হাজতি বা কয়েদি জেলে আসলে তাকে ১৪ দিন আলাদা ওয়ার্ডে রাখা হচ্ছে। কারাবন্দিদের সাথে শুধু তাদের নিকটাত্মীয়রা দেখা করতে পারবেন। তবে একসঙ্গে দুই-তিনজনের বেশি লোক বন্দিদের সাথে দেখা করতে পারবেন না।বর্তমানে কারাগার থেকে বন্দিদের আদালতে পাঠানো হচ্ছে না। ২৫ ই এপ্রিল পর্যন্ত এ নিয়ম মানা হবে। বন্দিদের করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা করতে কারা কর্তৃপক্ষ সচেতন আছে।## ## ######## ছবি সংযুক্ত আছে
শ্রীপুর গাজীপুর প্রতিনিধি আব্দুর রহিম গাজীপুর শ্রীপুর উপজেলা কেওয়া পূর্ব খন্ড ৫-৬-৭ নং ওয়ার্ডে আনসার রোড সংলগ্ন মহামারী করোনা ভাইরাস যেন আক্রমণ করতে পারে তাই সবাইকে নিরাপদে থাকার জন্য কীটনাশক পদার্থ দিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হাজির হয়ে এবং রাস্তার চারিদিকে দোকানপাট ঘরবাড়ি স্কুল রাস্তাঘাট কল-কারখানা মাঝে কীটনাশক ছিটিয়ে জীবাণুমুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করছেন কেওয়া পূর্ব খন্ঠের স্বনামধন্য ব্যক্তি মৃত্যু হাসিম আলীর ছেলে আলহাজ্ব আসাদুজ্জামান ওমেদ আলী জীবাণুমুক্ত করার লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নিয়েছে। গত( ১২ এপ্রিল) শনিবার সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত মাথার ঘাম পায়ে ফেলে সারাদিন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন আলহাজ্ব আসাদুজ্জামান উমেদ আলী এবং তার সাথে সহযোগিতায় ছিলেন মোঃ আফতাব উদ্দিনের ছেলে কাঞ্চন মিয়া (মানবাধিকার) আরো উপস্থিত ছিলেন ওই এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। মহামারী করোনা ভাইরাস যেন আক্রমণ না করতে পারে তাই সকলকে সচেতন থাকার জন্য আহবান জানান ৫-৬-৭ নং ওয়ার্ডের স্বনামধন্য ব্যক্তি আলহাজ্ব আসাদুজ্জামান ওমেদ আলী এবং সকলকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ জানান। আসাদুজ্জামান ওমেদ আলী, উমেদালী বলেন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে এই মহামারী করোনা ভাইরাস। বাংলাদেশে বর্তমানে ছড়িয়ে পরেছে তাই বাংলাদেশের মানুষকে সচেতন থাকার জন্য অনুরোধ জানান।
খন থেকে সরকারি ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করবে সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনী। বৃহস্পতিবার (২এপ্রিল) গনভবনে অর্থমন্ত্রীর সাথে বৈঠকে এ সিদ্ধান্তর কথা জানান প্রধানমন্ত্রী।
করোনা ভাইরাসের কারনে সাধারন ছুটি থাকায় অসহায় নিম্নবিত্ত মানুষের কাছে ত্রাণসমগ্রী নিশ্চিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে অর্থমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যলায়ের মুখ্যসচিব সহ আরো অনেকে